স্বাধীনতা প্রতিটি জাতি ও মানুষের জন্য চরম আকাক্সিক্ষত বিষয়। ব্রিটিশ শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক পলাশীর প্রান্তরে আমাদের স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়েছিল। পরবর্তীতে ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর থেকে পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠীর সাথে মানসিক দ্বন্দ্ব-সংঘাত, বিভেদ-বিগ্রহ ও ঘাত-প্রতিঘাতের সৃষ্টি হয়। একসময় তা অগ্নিশিখার মতো ছড়িয়ে পড়ে আমাদের মনে। এরই সূত্র ধরে ১৯৭১ সালে আমরা আমাদের প্রাণের কাক্সিক্ষত স্বাধীনতার দেখা পাই। আমাদের কবিতা, ছোটগল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ এবং নাটকসহ সাহিত্যের সকল শাখায় জাতীয় জীবনের গৌরবান্বিত ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে তুলে ধরতে হবে। ঐতিহ্যবাহী সাহিত্য প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের ১২১৯তম নিয়মিত সাপ্তাহিক সাহিত্য আসরে আলোচকগণ উপরোক্ত কথা বলেন।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নগরীর দরগাহ গেইটস্থ কেমুসাসের সাহিত্য আসরকক্ষে সাহিত্য সংসদের কার্যকরী পরিষদ সদস্য ছড়াকার কামরুল আলমের সভাপতিত্বে আসরে আলোচনায় অংশ নেন গল্পকার মিনহাজ ফয়সল, কবি মাহফুজ জোহা ও কবি ছয়ফুল আলম পারুল।
ছড়াকার আব্দুস সামাদের সঞ্চালনায় আসরে লেখাপাঠে অংশ নেন কামাল আহমদ, জুবের আহমদ সার্জন, আব্দুল বাছিত, হুসাইন হামিদ, জিয়াউল হক, সুফি আকবর, যাকারিয়া, মো. আবু হুরায়রা, মিজানুর রহমান মিজান, লোকমান হুসাইন, মোহাম্মদ ওয়াহিদুল ইসলাম, ইমামুল ইসলাম রানা, সেলিম রেজা, মো. ফাতাউর রহমান, সালমা আলী প্রমুখ। গান পরিবেশন করেন ফরিদ আহমদ, কুবাদ বখত চৌধুরী রুবেল, হেলাল উদ্দিন দাদন, মো. বাহাউদ্দিন বাহার। আসরের শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন হুসাইন হামিদ। সেরা লেখক মনোনীত হন হুসাইন হামিদ। বিজ্ঞপ্তি

সংবাদটি শেয়ার করুন:

• ফেইসবুক
• টুইটার
• গুগল প্লাস
• ইমেইল